বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের নির্দেশনায় রয়েছে এ মহামারি করোনা প্রতিরোধ ও প্রতিকার।
বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের নির্দেশনায় রয়েছে এ মহামারি করোনা প্রতিরোধ ও প্রতিকার।
করোনাভাইরাস একটি প্রাণঘাতী রোগ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গত ১১ মার্চ এটিকে মহামারি ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের নির্দেশনায় রয়েছে এ মহামারি করোনা প্রতিরোধ ও প্রতিকার। বিশ্বনবি হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব রোগের নিরাময় সম্পর্কে হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
করোনাভাইরাস একটি প্রাণঘাতী রোগ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গত ১১ মার্চ এটিকে মহামারি ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের নির্দেশনায় রয়েছে এ মহামারি করোনা প্রতিরোধ ও প্রতিকার। বিশ্বনবি হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব রোগের নিরাময় সম্পর্কে হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
প্রাণঘাতী মহামারি কোভিড-১৯ ভাইরাসটির হাতের তালুতে ভাসছে প্রায় পুরো পৃথিবী। বিশ্বের প্রায় ১৩২টি দেশ ও অঞ্চলে হানা দিয়েছে করোনা। মহামারি করোনার প্রতিরোধ ও প্রতিকারে যখন পুরো বিশ্ব চিন্তিত ও পেরেশান; তখনও ইসলামে রয়েছে এ মহামারির প্রতিরোধ-প্রতিকার তথা সর্বোত্তম চিকিৎসা। আল্লাহ তাআলা রোগের প্রতিষেধক সম্পর্কে কুরআনে ঘোষণা করেন-
আপনার পালনকর্তা মৌমাছিকে আদেশ দিলেন পাহাড়, গাছ ও উঁচু চালে আবাসস্থল তৈরি কর, তারপর সব ধরনের ফল থেকে খাও আর আপন পালনকর্তার উম্মুক্ত পথসমূহে চলাচল কর। তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে রোগের প্রতিকার। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নাহল : আয়াত ৬৮-৬৯)
আপনার পালনকর্তা মৌমাছিকে আদেশ দিলেন পাহাড়, গাছ ও উঁচু চালে আবাসস্থল তৈরি কর, তারপর সব ধরনের ফল থেকে খাও আর আপন পালনকর্তার উম্মুক্ত পথসমূহে চলাচল কর। তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে রোগের প্রতিকার। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নাহল : আয়াত ৬৮-৬৯)
ইসলামে বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষই বিশ্বাস করে যে, ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। মানুষের জীবনের এমন কোনো দিক নেই, যা সম্পর্কে ইসলামের কোনো দিকনির্দেশনা নেই। এমনকি জানা-অজানা রোগ-ব্যাধিও এর অন্তর্ভুক্ত। ব্যাপকভাবে আক্রান্ত (মহামারি) প্লেগ সম্পর্কে বিশ্বনবি বলেন-
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে (মহামারি) প্লেগ রোগ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা তিনি বলেন, ‘এটি হচ্ছে এক ধরনের আজাব। আল্লাহ যার ওপর তা (মহামারি) পাঠাতে ইচ্ছে করেন, পাঠান। কিন্তু আল্লাহ এটিকে মুমিনদের জন্য রহমত বানিয়ে দিয়েছেন। অতএব প্লেগ রোগে কোনো বান্দা যদি ধৈর্য ধরে আর এ বিশ্বাস নিয়ে নিজ শহরে (অঞ্চল) অবস্থান করতে থাকে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য যা নির্দিষ্ট করে রেখেছেন তা ছাড়া আর কোনো বিপদ তার ওপর আসবে না। তাহলে ওই বান্দার জন্য থাকবে শহীদের সাওয়াবের সমান সাওয়াব।’ (বুখারি)
এ হাদিসের দৃষ্টিকোণ থেকে প্লেগ (যে কোনো মহামারি) প্রত্যেক ইসলামে বিশ্বাসী বান্দার জন্য আশীর্বাদ। কেননা মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী ব্যক্তি পাবে শহীদের মর্যাদা।
মানুষের জীবন ও মৃত্যু আল্লাহর ইচ্ছাধীন। সুতরাং মহামারি করোনাকে ভয় না করে আল্লাহর ওপর অগাধ আস্থা এবং বিশ্বাস রেখে করোনা প্রতিরোধে হাদিসের উপদেশ মেনে চলা সর্বোত্তম। হাদিসের নির্দেশ অনুসারে মহামারি আক্রান্ত অঞ্চলে না যাওয়াও উত্তম। যাতে মহামারি হয় নিয়ন্ত্রিত থাকে না হয় নতুন করে সংক্রমণ না হয়।
করোনার প্রতিকার ও প্রতিরোধ
রোগ প্রতিরোধে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একটি আমল হলো মুআব্বিজাত পড়ে নিজের শরীরে ফুঁ দেয়া। হাদিসে এসেছে-
>> হজরত ইব্রাহিম ইবনে মুসা রাদিয়াল্লাহু আনহু আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে রোগে ইন্তেকাল করেন, সেই রোগের সময় তিনি নিজ দেহে ‘মুআব্বিজাত’ (সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস) পড়ে ফুঁ দিতেন। অতঃপর যখন রোগের তীব্রতা বেড়ে গেল, তখন আমি (আয়েশা) সেগুলো পড়ে ফুঁ দিতাম। আমি তাঁর নিজের হাত তাঁর দেহের ওপর বুলিয়ে দিতাম। কেননা, তাঁর হাত ছিল বরকতময়। রাবি বলেন, ‘আমি যুহরিকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘তিনি কীভাবে ফুঁ দিতেন? তিনি বললেনঃ তিনি তাঁর দুই হাতের ওপর ফুঁ দিতেন, অতঃপর সেই দুই হাত দিয়ে আপন মুখমণ্ডল বুলিয়ে নিতেন।’ (বুখারি)
রোগ প্রতিরোধে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একটি আমল হলো মুআব্বিজাত পড়ে নিজের শরীরে ফুঁ দেয়া। হাদিসে এসেছে-
>> হজরত ইব্রাহিম ইবনে মুসা রাদিয়াল্লাহু আনহু আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে রোগে ইন্তেকাল করেন, সেই রোগের সময় তিনি নিজ দেহে ‘মুআব্বিজাত’ (সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস) পড়ে ফুঁ দিতেন। অতঃপর যখন রোগের তীব্রতা বেড়ে গেল, তখন আমি (আয়েশা) সেগুলো পড়ে ফুঁ দিতাম। আমি তাঁর নিজের হাত তাঁর দেহের ওপর বুলিয়ে দিতাম। কেননা, তাঁর হাত ছিল বরকতময়। রাবি বলেন, ‘আমি যুহরিকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘তিনি কীভাবে ফুঁ দিতেন? তিনি বললেনঃ তিনি তাঁর দুই হাতের ওপর ফুঁ দিতেন, অতঃপর সেই দুই হাত দিয়ে আপন মুখমণ্ডল বুলিয়ে নিতেন।’ (বুখারি)
এ হাদিসের আলোকে মুআব্বিজাত তথা সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস মানুষের রোগ প্রতিরোধ করে। করোনায় আক্রান্তদের এ সুরাগুলো দিয়ে ঝাড়-ফুঁক দেয়া যেতে পারে।
>> হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘তিনটি জিনিসের মধ্যে রোগমুক্তি আছে-
– মধু পানে,
– শিঙ্গা লাগানোয় এবং
– আগুন দিয়ে দাগ লাগানোয়। তবে আমি আমার উম্মাতকে আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করছি।’ (বুখারি)
– মধু পানে,
– শিঙ্গা লাগানোয় এবং
– আগুন দিয়ে দাগ লাগানোয়। তবে আমি আমার উম্মাতকে আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করছি।’ (বুখারি)
এ হাদিসের আলোকে বোঝা যায় যে, মধু পান, হিজামা তথা সিঙ্গা লাগানোয় রয়েছে রোগের প্রতিষেধক। এগুলোতেও রয়েছে করোনাভাইরাস নিরাময়ে দুর্দান্ত উপায়।
>> হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক মাসে তিন দিন সকালবেলা মধু পান করবে যে যে কোনো মারাত্মক মৌসুমি রোগে আক্রান্ত হবে না।’ (ইবনে মাজাহ)
হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত প্রতিদিন এক চামচ করে মধু পান করা। এটা মানুষকে করোনাসহ যে কোনো মহামারি থেকে মুক্তি দেবে।
>> হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘কালোজিরা ব্যবহার কর। কালো জিরায় রয়েছে ‘শাম’ ছাড়া প্রত্যেক রোগের প্রতিষেধক। আর ‘শাম’ হলো মৃত্যু।’ (বুখারি)
হাদিসে কালোজিরাকে শুধু মৃত্যু ছাড়া সব রোগের প্রতিষেধক বলা হয়েছে। সুতরাং করোনাসহ সব মহামারিতেও কালো জিরা হতে পারে রোগ ও ভাইরাসের প্রতিষেধক।
এছাড়া ২ হাজার বছর ধরে চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণাও দেখা গেছে যে, কালোজিরায় বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ও এন্টি ভাইরাসের উপাদান বিদ্যমান।
তাহলে মানুষ কীভাবে করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পাবে? হাদিসে এসেছে-
হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘এমন কোনো রোগ নেই যা আল্লাহ তাআলা সৃষ্টি করেননি। আর তিনি এর প্রতিষেধকও সৃষ্টি করেছেন’
হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘এমন কোনো রোগ নেই যা আল্লাহ তাআলা সৃষ্টি করেননি। আর তিনি এর প্রতিষেধকও সৃষ্টি করেছেন’
তাছাড়া আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে যে কোনো বিষয়ে ‘তাক্বওয়া’ বা তাকে ভয় করা এবং ‘তাওয়াক্কুল’ তথা তার ওপর ভরসা করার কথা বলেছেন। কেননা এমন কিছু জিনিস আছে যা আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া কোনো মানুষই তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
সুতরাং মহামারি করোনা থেকে মুক্তি পেতে হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী নিয়মিত মধু ও কালোজিরা খাওয়ার পাশাপাশি মুয়াব্বিজাতের আমল করা। তাতে করোনাসহ মারাত্মক সব মহামারি থেকে মানুষ থাকবে নিরাপদ।
হাদিসের নির্দেশনায় যারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মধু, কালোজিরা নিয়মিত গ্রহণ করে, তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। আর তা মানুষকে যে কোনো রোগ থেকে মুক্তি লাভে সহায়তা করে। আর নিয়মিত মধু ও কালোজিরা খাওয়ায় করোনাসহ কোনো মহামারিই মানুষকে আক্রান্ত করতে পারে না।
সুতরাং প্রাণঘাতী ব্যাধি করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও প্রতিকারে হাদিসের নির্দেশনা মেনে মধু ও কালোজিরা খাওয়া যেমন জরুরি। আবার মহামারি আক্রান্ত হলে হাদিসে ঘোষিত আমল মুআব্বিজাত পড়ে ঝাড়-ফুঁক করাও জরুরি।
করোনাভাইরাস থেকে বেঁচে থাকতে হাদিসে ঘোষিত এ দোয়াগুলোর আমলও করা যেতে পারে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় তিনবার বলবে-
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الأَرْضِ وَلاَ فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মাআসমিহি শাইউন ফিল আরদ্বি ওয়ালা ফিসসামায়ি, ওয়া হুয়াসসাম উল আলিম।’
সকাল হওয়া পর্যন্ত ওই ব্যক্তির উপর আকস্মিক কোনো বিপদ আসবে না। আর যে ব্যক্তি সকালে তিনবার এ দোয়া পড়বে সন্ধ্যা পর্যন্ত তার ওপর কোনো বিপদ আসবে না।’ (তিরমিজি, আবু দাউদ)
অর্থ : ‘আল্লাহর নামে, যার নামের বরকতে আসমান ও জমিনের কোনো বস্তুই ক্ষতি করতে পারে না, তিনি সর্বশ্রোতা ও মহাজ্ঞানী।’
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الأَرْضِ وَلاَ فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মাআসমিহি শাইউন ফিল আরদ্বি ওয়ালা ফিসসামায়ি, ওয়া হুয়াসসাম উল আলিম।’
সকাল হওয়া পর্যন্ত ওই ব্যক্তির উপর আকস্মিক কোনো বিপদ আসবে না। আর যে ব্যক্তি সকালে তিনবার এ দোয়া পড়বে সন্ধ্যা পর্যন্ত তার ওপর কোনো বিপদ আসবে না।’ (তিরমিজি, আবু দাউদ)
অর্থ : ‘আল্লাহর নামে, যার নামের বরকতে আসমান ও জমিনের কোনো বস্তুই ক্ষতি করতে পারে না, তিনি সর্বশ্রোতা ও মহাজ্ঞানী।’
>> اَللَّهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَ الْجُنُوْنِ وَ الْجُذَامِ وَمِنْ سَىِّءِ الْاَسْقَامِ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাচি ওয়াল জুনুনি ওয়াল ঝুজামি ওয়া মিন সায়্যিয়িল আসক্বাম।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাচি ওয়াল জুনুনি ওয়াল ঝুজামি ওয়া মিন সায়্যিয়িল আসক্বাম।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)
>> اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ مُنْكَرَاتِ الأَخْلاَقِ وَالأَعْمَالِ وَالأَهْوَاءِ وَ الْاَدْوَاءِ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন মুনকারাতিল আখলাক্বি ওয়াল আ’মালি ওয়াল আহওয়ায়ি, ওয়াল আদওয়ায়ি।’ (তিরমিজি)
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন মুনকারাতিল আখলাক্বি ওয়াল আ’মালি ওয়াল আহওয়ায়ি, ওয়াল আদওয়ায়ি।’ (তিরমিজি)
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে হাদিসের নির্দেশনা মেনে করোনাসহ যে কোনো মহামারিমুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
No comments